[থ্রি এ এম সিরিজ] থ্রি এ এম, থ্রি জিরো সিক্স এ এম, থ্রি টেন এ এম, থ্রি টোয়েন্টিওয়ান এ এম, থ্রি ফরটিসিক্স এ এম – ৫টি বই একসাথে – নিক পিরোগ – Three AM Series Bangla by Nick Pirog – এই বইটি ফ্রি পিডিএফ ডাউনলোড করুন এখনি! – Download free PDF all books from our PDF Library
মহান আল্লাহ আমাদের নির্দেশ দিয়েছেন –
পড়ো তোমার প্রভুর নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন। (সূরা আলাকঃ০১)
তাই আমরা আমাদের এই ছোট উদ্যোগটি নিয়েছি সকল প্রকার বই সমূহকে আপনাদের সামনে উপস্থাপন করার। জানি আমরা দুর্বল, তবে আল্লাহ তো সর্বশক্তিমান! তিনি চাইলে কি না পারেন। তার উপর ভরসা করেই এই ওয়েবসাইট চলতে থাকবে ইনশাআল্লাহ! আপনাদের যদি কোনো ইবুক দরকার হয়, কোনো বইয়ের পিডিএফ দরকার হয় যা অনলাইনে এখনো হয়তোবা আসেনি, আমরা ইনশাআল্লাহ সেই বইয়ের পিডিএফ করে যত দ্রুত সম্ভব আপলোড দিব। আল্লাহ আমাদের তৌফিক দান করুন!
2020 New PDF Books Download Free Bangla Library Online Database, EPUB, Mobi, Etc. Formats too be added in future!
এই সিরিজের ৫টি বই, আলাদা আলাদাভাবে ডাইরেক্ট ডাউনলোড লিঙ্ক দেয়া হলো, ক্লিক করলেই ডাউনলোড হবে!
থ্রি এ এম – বইটির এক ঝলকঃ
“এক ঘন্টা ।
ঘাট মিনিট ।
তিন হাজার ছয়শ সেকেন্ড ।
প্রতিদিন আমার জন্যে কেবল এটুকু সময়ই বরাদ্দ থাকে। এই এক ঘন্টাই আমি জেগে থাকি পুরো চবিবশ ঘন্টার মধ্যে । কিন্তু এই ঘটনার পেছনের বৈজ্ঞানিক ব্যাথা দিয়ে আমি আপনাদের বিরক্ত করতে চাই না, বরং সরাসরি গল্পে চলে যাওয়া যাক। আর সেই গল্পও একখান! এক ঘন্টার মধ্যেই আমাকে সেটা আপনাদের শোনাতে হবে । কিন্তু তা-ও আপনাদের এটুকু জানিয়ে রাখি, এমন কোন ডাক্তার নেই যাকে আমি দেখাইনি, আর যত প্রকারের ওষুধ কাঝো পক্ষে খাওয়া সন্তব আমি খেয়েছি । কিন্ত কাজের কাঞ্জ কিছুই হয়নি। আমি প্রতিদিন রাত তিনটার ঘুম থেকে উঠি জার এর এক ঘন্টার মধ্যেই আবার ঘুমিরে পড়ি। এরপর টানা তেইশ ঘণ্টা ঘুমিয়েই কাটিয়ে দেই। পরের দিন আবার রাত তিনটায় জেগে উঠ্ি। এভাবেই চলছে আমার জীবন । জানি, এরকম জীবনে হয়ত বেশি কিছু করা যায় না, কিন্ত এটাই আমাকে মেনে নিতে হয়েছে।
আমার বরশ এখন ছত্রিশ।
এই বয়সে অনারা প্রায় ২০০০০০ ঘন্টা জেগে কাটিয়েছে। কিন আমি এই সময়ে জেগে হলাম ১৪,০০০ ছন্টারও কম। একটা তিন বছরের বাচ্চার চেয়েও কম। ডাক্তারদের মতে , পুরো পুথিবীতে মাত্র তিনজন মানুষ আছে যারা কিনা আমার মত এরকম একই মেডিকেল কডিশনের ভুক্তভোগি । হ্যা, মেডিক্যাল কন্ডিশন-এইটাই ৰলে তারা । কোন রোগ না, কোন অসুস্থতা না, শুধু একটা মেডিক্যাল কন্ডিশন) তাইওয়ানের একট বাচ্চা মেয়ের আছে এই…
উপরে উল্লেখিত বইটির ফ্রি পিডিএফ ডাউনলোড করুন নিচের ডাইরেক্ট লিঙ্ক থেকে। যদি কোনো সমস্যা হয়, কমেন্ট করে জানাবেন।
লিঙ্কে ক্লিক করার পর ডাইরেক্ট ডাউনলোড হবে ইনশাআল্লাহ্। ধন্যবাদ!
থ্রি জিরো সিক্স এ এম – বইটির এক ঝলকঃ
তার মুখটা আমার মুখ থেকে মার এক ইঞ্চি দূরে। তার মুখের টুনা মাছের গন্ধ আমার নাকে ধারা মারল। আমার চিবুকে তার লম্বা পৌঁফের স্পর্শ পেলাম। তার হলুদ চোখের মধ্যে লঙ্গা সবুজ মনি। জানি না, কতক্ষণ ধরে সে অপেক্ষা করছে। অপেক্ষা করছে আমি ঘুম থেকে উঠব বলে। পকি মিয়া,” আমি তার কালো মস্ন লোমে বিলি কাটতে কটিতে জিজ্রেস করলাম, প্রাতে মজা করেছিস?” সে মাথা নত করে আমার বুকের দিকে তাকাল। আমি তার দিকে তীক্ষভাবে তাকালাম। পকি করেছিসঃ” লিয়াও। প্রাপবো নাঃ… রাগবো কেন?” মিয়াও। “আমি কোন ওয়াদা করতে পারব না।… কি হয়েছে তাই বল” লিয়াও। গতবার যখন ল্যাসি এমন আচরণ করছিল, আমি সেবার বসার ঘ্বরে গিয়ে দেখি তিনটা খরগোশ ছুটাছুটি করছে। সে আমাকে কখনও বলেনি ওগুলো কোথা থেকে এসেছিল।
থ্রি জিরো টেন এ এম – বইটির এক ঝলকঃ
নিয়ে। দিজেকে একটু হলেও দোষি মনে হলো উনার এই পিঠের ব্যথাটচর জন্য। কয়েক বছর জাগে আমাকে ঘুমন্ত অবস্থায় কোলে করে তিনতলায় ওঠাতে গিয়েই পড়ে গিয়েছিলেন তখন থেকেই এই ব্যথাটা।
“যান, পেইনকিলারগুলো খেয়ে নেন। এরপর না-হন্ন আরো দু-এক মিনিট কথা বলা ঘাবে।”
মাথা নেড়ে পর্দার সামনে থেকে অদৃশ্য হয়ে গেলেন তিনি। তার জায়গায় একটা বড় বাদামি রষ্কের মাথা পর্দা দখল করলো-আমার বাবার একশ ঘাট পানু ওজনের ব্রিটিশ কুকুরটা।
শকিরে মার…”
লাইনটা শেষ করার জাগেই ল্যাসি লাফ দিয়ে আমার কোলে উঠে পড়ল। ওদের দু-জনের সামনাসামনি শেষ দেখা হয়েছে প্রায় তিনসপ্তাহ আগে । মারডক পর্দভটা বুঝলো না, ল্যাসি আসলে বাবার বাসার টেবিলের উপরে বেস নেই, ওকে ল্যাপটপের পর্দায় দেখা যাচ্ছে। সে তার বিশাল খাবা দিয়ে পর্দায় খাবা মারতেই স্ষাইপের কানেকশন চলে গেল। একটু পরই বাবা কোন করে জানালেন মার্ক তার ল্যাপটপটার বারোটা বাজিয়ে দিয়েছে। তিনি এখন একটু দ্বমোতে যাবেন: আর জেগে থাকতে পারছেন না।
এখন বাজে তিনটা নয় । বাকি সময়টা আমি একা একাই কার্ত খেলতে লাগলাম আর চিন্জা করতে থাকলাম, কী করা যায় আব্ধকের বাকি সময়টাতে । অন্াহে শুধু এই বুধবারেই আমি ব্যায়াম করি না। একবার ভাবলাম, বাইরে থেকে দৌড়ে জাসি একটু। জানালার পর্দা সরিয়ে বাইরে উঁকি দিলাম। আলেক্সান্ড্রিয়ায় এবার অক্টোবর মাসে বেশ বৃষ্টি হয়েছে। ল্যাম্পগোস্টের আলোয় চকচক করছে বাইরের ভেজা রাল্তা। সেই রাস্তার উল্টো দিকের বাড়িটার দিকে চোখ গেল একবার । জেসি ক্যালোমেটিজের চিৎ্কারটা শুনেছিলাম আজ থেকে প্রায় ছয় মাদ আগে। ব্যাপারটা শুরু হয়েছিল এক নির্দোষ ব্যক্তিকে খুনের দায়ে ফাঁসানোর মধা দিয়ে আর শেষ হয় আরেকজনের কপালের মাঝখানে একটা বুলেট চুকে ।
থ্রি জিরো টোয়েন্টিওয়ান এ এম – বইটির এক ঝলকঃ
ব্যাপার বলা আছে । একবার দেখে ফেললে আর হাথা থেকে বেড়ে ফেলতে পারবেন মা ওগুলো ।”
তিনি পড়েছেস ভেতরের লেখার্চলো। তিনি জানেন | জানেন, জামার মা আমাকে নিয়ে কি করেছেন ।
কিন্ত আমি আসলে মা’কে নিয়ে চিন্তিত নই। আমার সব ভয় বাবাকে নিয়ে।
যদি সিআইএ’র প্রাক্ষন পরিচালক লে’হাইরের কথা সত্য হয়ে থাকে, তাহলে আমার মা একজন লামকরা টর্চার স্পেশালিস্ট । জিজ্ঞাসাবাদের ধরণকে শিল্পের পর্যায়ে নিয়ে গেছেন ছিনি অত্যাচারের মাধ্যমে । আর তার কারণেই আমার এই অদ্ভুত অসুখ (আমি হেনরি বিনস, আর আমি হেমরি বিনসে ভুগ্গছি)। মাত্র ঘাট মিনিট পাই আছি প্রতিদিন । তিনটা থেকে চারটা । আমার ঘা যখন আমার এই হাল ঝরছিলেন তখদ যাষা কোথায় ছিলেন?
আমি এখন জানি, আমার মা জীবিত । কিন্তু গত ত্রিশ বছর ধরে আমার সাথে তায় কোন যোগাযোগ নেই। ভবিষ্যতে যোগাযোগ হবে সে সম্ভাবনাও ক্ষীণ । বাবা হচ্ছেন আমার জীবনের সবকিছু তার জন্যেই আজকের এই আমি। এমস যদি হয়, বাবাও মা’কে ওকাজে সাহায্য করেছেন? গত ত্রিশ বছর খরে কি আন্মাগত বিখ্যে ঘলে হাচ্ছেল তিলি আমাকে?
“ওটা সঙ্গে নিও না।”
স্বুরে দাড়ালাম আমি ।
দয়জ্জায় দাঁড়িয়ে আছে ইনগ্রিভ। ওকে দেখে একটুও ক্লান্ত মনে হচ্ছে লা, কিন্ত জামি জানি, গত লাতাশ ঘন্টায় সে একটুও ঘুমার়নি। লীল জিন্স আর ম্যারিল্যান্ড ইউনিভার্সিটি একটা টিশার্ট পরে আছে ও। পায়ে সাদা- নীল নাইকি। আমাকে পত রাতে প্যাকিঙে সাহায্য করার পরপরই ইনশ্রি্অ ফিসে চলে গেছিল। এর পরবর্তি বিশ ঘন্টায় সে দুটো কেস নিয়ে কাজ ফরেছে যাতে আগামি এক স্তাহের দ্ুর্টিটা নির্বির্রে আমার সাথে কাটাতে পারে সে।
থ্রি ফোরটিসিক্স এ এম – বইটির এক ঝলকঃ
টেবিল থেকে উঠিয়ে নিলাম । এখনও এফ হাতে ধয়া যায় ওকে। ওর চোখের সবুজ রঙ হয়ত মা’র কাছ থেকে পেয়েছে কিন্ত এই চোখে যে দুষ্ট্মির একটা ভাব খেলা করে সবসময় সেটা নিশ্চিতভাবেই বাধার দিক থেকে এসেছে।
“এভাবে জিনিসপত্র জাঙ্তা বন্ধ করতে হবে তোকে,” বললাম ।
চোখ বড় বড় করে আমার দিকে তাকালো ও । ছোট্ট নাকের কাছটা মৃদু কীপছে।
“আমার দিকে এভাবে তাকিয়ে লাভ নেই।”
ছোট্ট মুখটা ঘষতে লাপল আমার আঙুলে । এত সুন্দর দেখাচ্ছে যে, না হেসে পারলাম না।
“এসব ভাডছিস, ঠিক আছে,” ধললাম, “কিন্তু ইসহিডের আরেকটা মগ ভাঙলে ভোকে স্লান্তায় থাকতে হবে ।”
এমনিই ভয় দেখাটিহ ওকে। আযার চেয়ে ইলস্রিডের সাথে ওর সম্পর্ক আরও বেশি ভালো: এসেই ওর হৃদর দখল করে লিরেছে ব্যাটা । আর্টির এখান্মে আসার পর প্র্থম সপ্তাহের পুরোটা আমাকে কাটাতে হয়েছে ওর ছবি আর ভিডিও দেখে। পুরো ঘাট মিনিট ! ইনগ্রিড সারাদিন ওর পেছন পেছন মোবাইল হাভে নিয়ে ঘুরতো আর ছবি ছুলতো পরদিন আমাকে দেখানোর ভানো।
“এখানে দেখো, কী সুন্দয করে খুমামেছ
“এখানে আহার চাবিটা নিয়ে খেলছে, সুদ্দর না” !
“এই দেখো আল্রকে তোমার কার্পেট ভিজিয়ে ফেলেছিল!”
পয়ের মিনিটটা ওর সাথে মেঝোতে হুটোপুটি কয়ে কাটালাম । চার হাত পায়ে ভর করে তাড়া করে বেড়ালাম পুরো ঘরে । গুটিগুটি পায়ে শুষ্ানার নিচে গিয়ে লুকার আর আমি ওকে বের করে আমার বুকের্ ০ বসিয়ে দেই) এরপর ছোট মাথাটায় হাত বুলিয়ে দিলে আরাম বন্ধ করে ফেলে। এ
প্রতিদিন নতুন নতুন বই আপলোড দেয়া হচ্ছে। আপনি যদি বই পিপাসু হয়ে থাকেন এবং আপনার যদি ইসলামিক কিংবা অন্যান্য বই পড়ার আগ্রহ থাকে, তবে আমাদের ইমেইল লিস্টে সাবস্ক্রাইব করে রাখুন, বই আপনার কাছে পৌছে কড়া নাড়বে। শেয়ার করুন আমাদের সাইটটি সবার সাথে! প্রতিদিন একবার হলেও ঘুরে যাবেন। এর বেশি কিছু চাইনা আপনাদের কাছে! Free PDF Boi Dot Com
আমাদের সাইটের নাম মনে রাখতে চাইলে সেভ করে রাখুন, কিংবা বুকমার্ক করে রাখুন। বেশি বেশি ভিজিট করুন, বন্ধুদের জানিয়ে দিন।
বই পড়ুন ~ জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে দিন!
View Comments
this is good foysal vai
Thanks. আমাদের তালহা নাকি?
বই এর পাসওয়ার্ডকি ভাই?
পাসওয়ার্ড কেন দরকার ভাই? পড়তে তো পারতেছেন আশা করি। তাহলে? আর পাসওয়ার্ড কেন?