Mayashunnojan-min

মায়াশূন্যযান – Mayashunnojan – সালেহ আহমেদ মুবিন – Saleh Ahmed Mubin – ফ্রি পিডিএফ ডাউনলোড | Free PDF Download

মায়াশূন্যযান – Mayashunnojan – সালেহ আহমেদ মুবিন – Saleh Ahmed Mubin – এই বইটি ফ্রি পিডিএফ ডাউনলোড করুন এখনি! – Download free PDF all books from our PDF Library


Book Library

মহান আল্লাহ আমাদের নির্দেশ দিয়েছেন –

পড়ো তোমার প্রভুর নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন। (সূরা আলাকঃ০১)

তাই আমরা আমাদের এই ছোট উদ্যোগটি নিয়েছি সকল প্রকার বই সমূহকে আপনাদের সামনে উপস্থাপন করার। জানি আমরা দুর্বল, তবে আল্লাহ তো সর্বশক্তিমান! তিনি চাইলে কি না পারেন। তার উপর ভরসা করেই এই ওয়েবসাইট চলতে থাকবে ইনশাআল্লাহ! আপনাদের যদি কোনো ইবুক দরকার হয়, কোনো বইয়ের পিডিএফ দরকার হয় যা অনলাইনে এখনো হয়তোবা আসেনি, আমরা ইনশাআল্লাহ সেই বইয়ের পিডিএফ করে যত দ্রুত সম্ভব আপলোড দিব। আল্লাহ আমাদের তৌফিক দান করুন! 

2020 New PDF Books Download Free Bangla Library Online Database, EPUB, Mobi, Etc. Formats too be added in future!

মায়াশূন্যযান – Mayashunnojan – বইটির এক ঝলকঃ

ফাষ্টিলার মুখ কিছুটা উদ্্বল হয়ে উঠল। রোদে পড়া তামাটে চেহায়া তার। ওয় বংশীয় লোকেদের চেয়ে মাক কিছুটা খাড়া, চেহায়ায় মঙ্গোলিয়ান ধাঁচটাও গ্রবল। পেটানো শরীর, সঙ্গে মাথার বৃদ্ধিটাও চমৎফায়। এক কথায় সহফারী হিসেবে আদর্শ। সে বলল, “আমি জানতাম তুমি ব্যাপারটা সমাধান কযবে। তোষায় লিস্টে আরেকটা আজগুবি আবিক্কায় যোগ হচ্ছে তাহলে। বল আমাকে কী ফয়তে হবে?”

হুসানপুর মুখে মৃদু হাসি ফুটে উঠল। তার সঙ্গে এই অঞ্চলের কারও চেহারার বিন্দুমাত্র দিল মেই। যে কেউ এক দেখাতেই ফলে ফেলবে সে এখানকার স্থানীয় বাসিন্দা নয়। তার চেহারায় সবচেয়ে জাশ্চর্যজনক ব্যাপারটা হচ্ছে কাস্টিলার সঙ্গে তার মৌখিক গঠনের মিল। কাস্টিলার মুখে মঙ্গোলিয়ান ধাঁচটা বাদ দিলে তাকে অনেকটাই ছুদামপুর যতো দেখাবে। মায়াদেয় অন্যতম প্রভাবশালী মগরয়াষ্ট্র এই খায়াখোলের অধিষাসী দা হওয়া সত্তেও সে-ই সম্ভবত এখামফার সবচেয়ে বিখ্যাত ব্যক্তি। এর পিছনে যথেষ্ট কারণ জাহে বইফি। মায়াদেয চোখ খুলে দেওয়ায় সবচেরে বেশি ভূমিকা রেখেছে সে-ই। তাদের গ্রামব্যবস্থা, কৃষিনীতিতে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি চালু করে রাজ্যের ব্যাপক উন্নয়ন সাধনে বড়সড় ভূমিকা রেখেছে হুসামপু। সেই সঙ্গে ছেটিখাটো প্রয়োজনীয় আজগুবি আবিক্ষার করে সে হয়ে উঠেছে এই টিফালের মায়া অধিবাসীদের প্রিয় পা্র। তারা তাকে সম্মান লিয়ে সম্বোধন কয়ে “পবিত্র বিজ্ঞানী? বলে।

পাথয়ে তৈরি গষেষণাগারের হাটার বসে আছে হুনানপু জার তায় সহকারী ফাস্টিলা। অনেকটা অলস সময় যাপনের মতো ব্যাপার। তবে ছনানপুর সঙ্গে লম্বা নলাফায় বন্পটি দেখে ধারণা করে নেওয়া বার শুধুই অলস সমর কটানো তায় উদ্দেশ্য নয়।

প্আপাতত তোমায় কিছু করতে হবে মা। জমায় অমে হচ্ছে যদি আময়া যাজবিজ্ঞামী আয়াকজের সঙ্গে যোগাযোগ ফয়ি সেটা সবচেরে ভালো হবে। তাঁয় মতো প্রতিভাবান বিজ্ঞামী সম্ভবত নেই আর ওই অঞ্চলে ।”

প্হাঁ ঠিক, ওই অঞ্চলে। কারণ, এই অঞ্চলের সবচেয়ে প্রতিভাবান বিজ্ঞানী তুমি-ই। তোমায় সম্পর্কে জামার তালো জামা আছে, হুনামপু। তুমি তোমায় সারাটা জীবনই কাটিয়ে দিয়েছ বিজ্ঞান সাধনায়। বিশেষত যে ফারদায় তুমি এ অঞ্চলে এসেছিলে যামুষ টিরদিদ মনে রাখবে সেটা। আজগুবি একটা যন্ত্র নিয়ে আকাশে ভাসতে ভাসতে। চিন্তা করা বার! পরে রঙ্ধন তাদেরকে বোষালে বাতাসফে ব্যহায় করে সুন্দর ভেসে থাফা যায়, তখন তাদের মুখের হততম্ব আয় যুদ্ধী ভাটা জমি কখনো ভুলব মা। সত্যি বলতে আমিও তখন মুখী হয়ে গিয়েছিলাম। তারপয় বন তুমি এ জঞ্চলের উন্নয়ন শুরু করলে তাতে স্বয়ং রাজাও অবাক হয়ে গেলেম। তুমি এটুকৃতেও থামলে মা। তোমার আজগুবি কালচে পদার্থটা দিয়ে কী একটা জন্ভুত যান বানিয়ে ফেললে। সেই যামটায় তয়ল গ্যাস ব্যবহার করে বখন গতি সঞ্চার করলে সেটা আয়ও বেশি জন্ভুত ছিল। সেই বাম দিয়ে তুমি উঠে গেলে আকাশে, পরে আবায় ফিয়ে এলে মাটিতে। মানুষ বে উড়তে পারে সেটাই বা কে কষ্পনা করতে পেরেছিল! জায় তুমি শুধু উড়লেই না, সঙ্গে আফাশটাও জর করে আসলে । তোমার মত বিজ্ঞামী খারাখোলে কখনো ছিল না, টিকালেও মা। আয়াকজে হাজারবায় সাধনা কয়লেও তোমায় ধারেকাছেও যেতে পারবে মা।”

বিকেলের মৃদু আলোতে ছাদের উপর বসে এসব কথা শুনতে ভালোই লাগে হুনানপুর। ঘটসাগুলোর সৃতিচারণা তার মমটাকেও তালো করে দেয়। সে-ই প্রথম ব্যক্তি যে মহাশূন্যে ভেসে বেড়িরেছে। জনেক গবেষণার ফল ছিল সেটা। শুন্যারোহীদের পোশাক নিয়ে ভালো কাঠখড় পোড়াতে হয়েছিল। তবে সফল হরেছিল সে। বন পৃথিবীতে কিরে আসল তখন বেন একটা প্রলয় ঘটে গেল মানুষের মধ্যে। তায়া সবাই তাঁকে দেবতা জ্ঞান করা শুরু করে দিল। পালেংখুষের শিলালিপির মন্দিরে তার শুন্যারোহীয় বিশেষ পোশাক পরিহিত চিত্রকর্সও খোদাই করে ফেলল তারা। সত্যি বলতে এই মদ্দিরটা মারাদের কাছে খুবই তাৎপর্বপূর্ণ। তাদের জ্যোতির্বিদ্যার জানের জন্য এটি তাদের কাছে এত পৰিত্র। মজায় ব্যাপার হচ্ছে এই জ্যোতির্বিদ্যাতেও মায়াদের জগ্রগাহী করতে ছনাদপুর ভূমিকা সবচেরে বেশি।

হুনামপু চোখ পাফিরে বলল, “ধন্যবাদ কাস্টিলা। তযে তৃমি বেশ বাড়িরে বলছ। আয় আয়াকজেকেও অসম্মান দেখাচছ।”

“একটুও বাড়িয়ে বলছি মা। তোমাকে নিয়ে ইতিমধ্যেই কিযেদক্তির সৃষ্টি হলে গেছে”

উপরে উল্লেখিত বইটির ফ্রি পিডিএফ ডাউনলোড করুন নিচের ডাইরেক্ট লিঙ্ক থেকে। যদি কোনো সমস্যা হয়, কমেন্ট করে জানাবেন।

লিঙ্কে ক্লিক করার পর ডাইরেক্ট ডাউনলোড হবে ইনশাআল্লাহ্‌। ধন্যবাদ! 


Download pdf


Download epub


Download mobi

প্রতিদিন নতুন নতুন বই আপলোড দেয়া হচ্ছে। আপনি যদি বই পিপাসু হয়ে থাকেন এবং আপনার যদি ইসলামিক কিংবা অন্যান্য বই পড়ার আগ্রহ থাকে, তবে আমাদের ইমেইল লিস্টে সাবস্ক্রাইব করে রাখুন, বই আপনার কাছে পৌছে কড়া নাড়বে। শেয়ার করুন আমাদের সাইটটি সবার সাথে! প্রতিদিন একবার হলেও ঘুরে যাবেন। এর বেশি কিছু চাইনা আপনাদের কাছে! Free PDF Boi Dot Com

আমাদের সাইটের নাম মনে রাখতে চাইলে সেভ করে রাখুন, কিংবা বুকমার্ক করে রাখুন। বেশি বেশি ভিজিট করুন, বন্ধুদের জানিয়ে দিন।

বই পড়ুন ~ জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে দিন!

You May Also Like

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।