hindudhormo o islam dhormo-min

[বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থের আলোকে] হিন্দুধর্ম এবং ইসলাম – Hinduism and Islam – ডা. জাকির নায়েক – Dr Zakir Naik – ফ্রি পিডিএফ ডাউনলোড | Free PDF Download

[বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থের আলোকে] হিন্দুধর্ম এবং ইসলাম – Hinduism and Islam – ডা. জাকির নায়েক – Dr Zakir Naik – এই বইটি ফ্রি পিডিএফ ডাউনলোড করুন এখনি! – Download free PDF all books from our PDF Library


Book Library

মহান আল্লাহ আমাদের নির্দেশ দিয়েছেন –

পড়ো তোমার প্রভুর নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন। (সূরা আলাকঃ০১)

তাই আমরা আমাদের এই ছোট উদ্যোগটি নিয়েছি সকল প্রকার বই সমূহকে আপনাদের সামনে উপস্থাপন করার। জানি আমরা দুর্বল, তবে আল্লাহ তো সর্বশক্তিমান! তিনি চাইলে কি না পারেন। তার উপর ভরসা করেই এই ওয়েবসাইট চলতে থাকবে ইনশাআল্লাহ! আপনাদের যদি কোনো ইবুক দরকার হয়, কোনো বইয়ের পিডিএফ দরকার হয় যা অনলাইনে এখনো হয়তোবা আসেনি, আমরা ইনশাআল্লাহ সেই বইয়ের পিডিএফ করে যত দ্রুত সম্ভব আপলোড দিব। আল্লাহ আমাদের তৌফিক দান করুন! 

2020 New PDF Books Download Free Bangla Library Online Database, EPUB, Mobi, Etc. Formats too be added in future!

[বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থের আলোকে] হিন্দুধর্ম এবং ইসলাম – Hinduism and Islam – বইটির এক ঝলকঃ

চেয়ে বেশি পবিত্র। ‘শ্রুতি’ আবার ২ ভাগে বিভক্ত । বথা : বেদ ও উপনিষদ, ‘বেদ’ শব্দটা এসেছে সংস্কৃত শব্দ থেকে ঘা ছিল মূল “ভিদ’। “বেদ” অর্থ হল “সর্বশ্রেষ্ঠ জান” পবিত্র জ্ঞান। ‘বেদ’-সমূহ আবার ৪ ভাগে বিভক্ত । যথা : খগবেদ, যদুর্বেদ, সামবেদ ও অথর্ববেদ । সর্বমোট ৪টি বেদ । ভবে বেদশুলো কত পুরনো সেটা নিয়ে পণ্ডিতদের মধ্যে মতভেদ আছে। স্বামী দয়ানন্দ সরন্বতীর মতে, ঘিনি ছিলেন আর্য সমাজের প্রতিষ্ঠাতা, তিনি বলেন যে, বেদণুলো ১৩১ কোটি বছর আগে লেখা হয়েছে। তবে নেশিরভাগ হিন্দুধর্ম বিশেষজ্ঞগণ মনে করেন, বেদণ্ডলো আনুমানিক ৪০০০ বছর পূর্বে লেখা । বেদগুলো কীভাবে পৃথিবীতে এসেছে এ বিষয়ে মতভেদ বয়েছে।

কোনো খাষির ওপর প্রথম এ বেদগুলো অবতীর্ণ হয়েছিল, এ বিষয়েও পন্তিতগণের মভেদ রয়েছে । যদিও পণ্ডিতদের ভেতরে মতভেদ রয়েছে যে, বেদ কবে এসেছে? কীভাবে এসেছে, কোন অংশ প্রথম এসেছে, কে প্রথম পেয়েছেন, এসব মতভেসগুলো থাকা সত্ত্বেও বেদগুলোকে বলা হয় “হিন্দু ধর্মের যাবতীয় ধর্মরন্থের মধ্যে সবচেয়ে পবিত্র’ । যদি অন্য কোনো ধর্মগ্রহ্থের কথা ‘বেদের’ সাথে না মিলে তাহলে এটাকেই মানা হবে । এর পরের ধর্মগ্রছ হল “উপনিষদ”। উপনিষদ শঙ্মটি এসেছে সংস্কৃত শব্দ থেকে । ঘার অর্থ হল এরূপ ‘উপ” অর্থ কাছে ‘নি’ অর্থ নিচে “বদ” অর্থ বসা অর্থাৎ কাছাকাছি নিচে বসা। যখন ছাত্ররা শুরুর কাছে বসে বিদ্যা অর্জন করার চেষ্টা করে, সেটাকেই মুলত ‘উপনিষদ’ বলে । উপনিষদকে আরো বলা হয় এমন জ্ঞান যা জজ্ঞতা দূর করে। পৃথ্থিবীতে ২০০-এর অধিক উপনিষদ আছে। তবে হিন্দুধর্ষে এর সংখ্যা বলা হয় ১৮০।

হিন্দুধর্মের পণ্তিতরা কিছু উপনিষদকে বলেছেন প্রধান প্রধান উপনিষদ । রাধা কৃষাণ বেছে নিয়েছেন ১৮টি উপনিষদ আর এই বিষারে বই লিখেছেন “প্রিন্সিপাল উপনিষদ”!

পরবর্তী ধরমগ্গুলোতে বলা হয়েছে ন্বতি’। ‘্তৃতি’ শব্দের অর্থ মনে করা, স্মরণশক্তি । শ্ৃতিগুলো শ্রুতির চেয়ে কম পবিত্র । এগুলো প্রশ্টার বাণী নয়। এনুলো৷ লিখেছেন বিভিন্ন মুনি-ধষিরা আর নানান রকম মানুষ । এখানে আছে বিশ্বলগৎ ম্মৃতির সামাজিক ক্ষেত্রে । এটাকে জারো বলা হয়ে থাকে ধর্মশান্ত। “স্বৃতির’ বিভিন্ন প্রকার রয়েছে। যেমন রয়েছে পুরণ, পুরাণ অর্থ প্রাচীন, মহর্ষি ব্াসদেব, তিনি পুরাণ লিখেছেন সর্বমোট ১৮টি খণ্ডে। এমন একটি হলো ‘তবিষ্য পুরাণ’ ৷ এরপর আছে ইতিহাল মহাকাব্য । মোট দুটি মহাকাব্য রয়েছে, তাহলে “রামায়ণ’ ও মহাভারত” ।

উপরে উল্লেখিত বইটির ফ্রি পিডিএফ ডাউনলোড করুন নিচের ডাইরেক্ট লিঙ্ক থেকে। যদি কোনো সমস্যা হয়, কমেন্ট করে জানাবেন।

লিঙ্কে ক্লিক করার পর ডাইরেক্ট ডাউনলোড হবে ইনশাআল্লাহ্‌। ধন্যবাদ! 


Download pdf

প্রতিদিন নতুন নতুন বই আপলোড দেয়া হচ্ছে। আপনি যদি বই পিপাসু হয়ে থাকেন এবং আপনার যদি ইসলামিক কিংবা অন্যান্য বই পড়ার আগ্রহ থাকে, তবে আমাদের ইমেইল লিস্টে সাবস্ক্রাইব করে রাখুন, বই আপনার কাছে পৌছে কড়া নাড়বে। শেয়ার করুন আমাদের সাইটটি সবার সাথে! প্রতিদিন একবার হলেও ঘুরে যাবেন। এর বেশি কিছু চাইনা আপনাদের কাছে! Free PDF Boi Dot Com

আমাদের সাইটের নাম মনে রাখতে চাইলে সেভ করে রাখুন, কিংবা বুকমার্ক করে রাখুন। বেশি বেশি ভিজিট করুন, বন্ধুদের জানিয়ে দিন।

বই পড়ুন ~ জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে দিন!

You May Also Like

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।